Select Page

ঘুম থেকে ঊঠে ঊষ্ণ পানি পান  করার গুরুত্ব ! 

ঘুম থেকে ঊঠে ঊষ্ণ পানি পান  করার গুরুত্ব ! 

ঘুম থেকে ঊঠে ঊষ্ণ পানি পান  করার গুরুত্ব !

বাসি মুখের জানি আছে এক খনি – চা নয় পান, হজমে উষ্ণ পানি (আয়ুর্বেদ)

সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে সবার আগে কুসুম গরম পানি পান করতে হবে। লেবু ও সাথে ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে দেহ সতেজ মনে হবে।

সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে সবার আগে কুসুম গরম পানি পান করতে হবে। লেবু ও সাথে ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে দেহ সতেজ মনে হবে।

সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে সবার আগে কুসুম গরম পানি পান করতে হবে। লেবু ও সাথে ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে দেহ সতেজ মনে হবে।

 

বর্জ্য নিষ্কাশনে ঘুম থেকে উঠে কুম কুম গরম পানি খাওয়া large intestine কে পায়খানার বেগ আনতে সাহায্য করে। তাছাড়া এটি পানির পরিমাণ বাড়িয়ে কোষ্ঠ বদ্ধতা ও দূর করে। তাছাড়া অনেকের ঘুম থেকে উঠে নাক বন্ধ হয়ে যায়, এই উষ্ণ পানির সাথে দুই তিনটা গোল মরিচ গুঁড়া যুক্ত করতে এক্ষেত্রে ও ভাল উপকার পাওয়া যায়। ঊষ্ণ পানি শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, ফলে সকালের তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব অনেকটা কেটে যায়।

তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে পানি ঢোকে ঢোকে চায়ের মতো করে খেতে হবে। বাসি মুখে আমাদের স্যলাইভা থাকে এলকালাইন বা ক্ষারীয়। আমরা অধিকাংশ সময় যে প্রানিজ প্রোটিন খাই তা মূলত এসিডিক। অন্যদিকে আমাদের রক্ত সামান্য ক্ষারীয় ৭.৩৭ pH. এইভাবে পানি খেলে আমাদের রক্তে ক্ষারীয় সাম্যতা বজায় থাকে ফলে অম্ল রোগ থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যায়। তবে পানির পাত্রটি মাটির কলসি বা তামার হলে অধিক বেশি ফলপ্রসূ হয়। তাছাড়া সকালে উঠে উষ্ণ পানি খেলে বিষ নিষ্কাশন হয় বলে ত্বক পরিষ্কার হয়। 

অন্যদিকে সকালে চা খেলে , চা পাতার ডাই ইউরেটিক ক্ষমতা বা মুত্র নিষ্কাশন ক্ষমতা বেশি থাকার কারণে এটি মল থেকে পানি শোষণ করে, মলে কাঠিন্য তৈরি করে। অর্থাৎ সকালে চা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। 

 

AUTHOR 

ডক্টর দেবজ্যোতি দত্ত,

ব্যাচেলর অফ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি,

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ আয়ুর্বেদ, জয়পুর, রাজস্থান।

 

About The Author

Devojyoti Dutta

লেখকের জন্ম ১৯৯৩ সালের ১০ ই জুন বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় জন্মগ্রহন করেন । তিনি শিক্ষাজীবনে মাধ্যমিক কুমিল্লা জিলা স্কুল থেকে, এবং উচ্চ মাধ্যমিক কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে পড়াশোনা করেন। পরবর্তীতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োটেকনোলোজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতক পাশ করেন ২০১৬ সালে। তিনি পড়াশোনা শেষ করে ESCO.Singapore এ চাকরি সুবাদে দেশ বিদেশ বিভিন্ন জায়গা ঘুরে প্রকৃতি নিয়ে জ্ঞান অর্জন করেন। তিনি ২০১৮ সালে ভারত সরকার কর্তৃক প্রদানকৃত আইসিসিআর বৃত্তি লাভ করে ভারতের রাজস্থান রাজ্যের রাজধানী জয়পুরে "National Institute of Ayurveda (Deemed to be University)" এ Bachelor of Ayurvedic Medicine and Surgery বিষয়ে পড়াশুনা করছেন।

Pin It on Pinterest

Share This

Share This

Share this post with your friends!